বিসিএস প্রস্তুতি : পিএসসির সাবেক সদস্যর দিকনির্দেশনা
বিসিএস প্রস্তুতি : পিএসসির সাবেক সদস্যর দিকনির্দেশনা
সামনেই ৩৮তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। প্রস্তুতি চলছে আরেকটি যুদ্ধের। বিসিএসে চান্স পেতে হলে কিভাবে পড়াশোনা করা যায় সে বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) সাবেক সদস্য ড. আশরাফুল ইসলাম চৌধুরী। চলুন জেনে নেই তার পরামর্শ :
বিসিএস প্রস্তুতির জন্য, নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বোর্ড বই ভালোমতো পড়লে প্রিলিমিনারির জন্য বাড়তি তেমন কিছু না পড়লেও চলে। তবে বাজারে অনেক বই পাওয়া যায়।
বাড়তি প্রস্তুতির জন্য এসব বই দেখতে পারেন। কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ের প্রায় সব টপিকই বোর্ড বইয়ে আছে। কম্পিউটার অংশের সিলেবাস দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। প্রায়ই কম্পিউটারের কিছু প্রাথমিক ধারণাভিত্তিক প্রশ্ন আসে।
গণিতে সাধারণত প্রশ্ন কমন পড়ে না। একেকবার একেক রকম প্রশ্ন আসে। সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলে পরীক্ষার্থীরা হতাশ হয়ে পড়েন। হতাশ না হয়ে পরবর্তী প্রশ্নগুলোর সমাধান করতে হবে।
গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতার উত্তর পরীক্ষার প্রথমেই অথবা শেষে দেওয়া ঠিক হবে না। পরীক্ষার প্রথমেই অন্য একটি সহজ অংশের উত্তর দিয়ে মাঝামাঝি সময় গণিতের উত্তর দেওয়া উচিত। প্রথমে একটি সহজ বিষয়ের উত্তর দিলে মানসিক দৃঢ়তা তৈরি হয় এবং এটি গণিতের প্রশ্নের উত্তরে কাজে লাগে। গণিতে খুব বেশি পটু না হলে নির্দিষ্ট সময়ে অন্য বিষয়গুলো কভার করে গণিতের সব প্রশ্নের উত্তর করা কঠিন। তাই কম সময়ে গণিতের সমাধান করার কৌশল আয়ত্ত করতে হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সাধারণত এমন সব অঙ্কই থাকে, যা শর্টকাটে সমাধান করা যায়। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত অনুশীলনের অভ্যাস কাজে দেবে। মানসিক দক্ষতা অংশে বুদ্ধিবৃত্তিক প্রশ্ন করা হয়। মাথা ঠাণ্ডা রেখে, ভালোভাবে প্রশ্ন পড়ে, পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে উত্তর করতে হবে। কমনসেন্স, বিচার-বুদ্ধি কাজে লাগালেই এ অংশে ভালো করা যাবে। কালেরকণ্ঠ
সামনেই ৩৮তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। প্রস্তুতি চলছে আরেকটি যুদ্ধের। বিসিএসে চান্স পেতে হলে কিভাবে পড়াশোনা করা যায় সে বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) সাবেক সদস্য ড. আশরাফুল ইসলাম চৌধুরী। চলুন জেনে নেই তার পরামর্শ :
বিসিএস প্রস্তুতির জন্য, নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বোর্ড বই ভালোমতো পড়লে প্রিলিমিনারির জন্য বাড়তি তেমন কিছু না পড়লেও চলে। তবে বাজারে অনেক বই পাওয়া যায়।
বাড়তি প্রস্তুতির জন্য এসব বই দেখতে পারেন। কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ের প্রায় সব টপিকই বোর্ড বইয়ে আছে। কম্পিউটার অংশের সিলেবাস দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। প্রায়ই কম্পিউটারের কিছু প্রাথমিক ধারণাভিত্তিক প্রশ্ন আসে।
গণিতে সাধারণত প্রশ্ন কমন পড়ে না। একেকবার একেক রকম প্রশ্ন আসে। সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলে পরীক্ষার্থীরা হতাশ হয়ে পড়েন। হতাশ না হয়ে পরবর্তী প্রশ্নগুলোর সমাধান করতে হবে।
গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতার উত্তর পরীক্ষার প্রথমেই অথবা শেষে দেওয়া ঠিক হবে না। পরীক্ষার প্রথমেই অন্য একটি সহজ অংশের উত্তর দিয়ে মাঝামাঝি সময় গণিতের উত্তর দেওয়া উচিত। প্রথমে একটি সহজ বিষয়ের উত্তর দিলে মানসিক দৃঢ়তা তৈরি হয় এবং এটি গণিতের প্রশ্নের উত্তরে কাজে লাগে। গণিতে খুব বেশি পটু না হলে নির্দিষ্ট সময়ে অন্য বিষয়গুলো কভার করে গণিতের সব প্রশ্নের উত্তর করা কঠিন। তাই কম সময়ে গণিতের সমাধান করার কৌশল আয়ত্ত করতে হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সাধারণত এমন সব অঙ্কই থাকে, যা শর্টকাটে সমাধান করা যায়। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত অনুশীলনের অভ্যাস কাজে দেবে। মানসিক দক্ষতা অংশে বুদ্ধিবৃত্তিক প্রশ্ন করা হয়। মাথা ঠাণ্ডা রেখে, ভালোভাবে প্রশ্ন পড়ে, পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে উত্তর করতে হবে। কমনসেন্স, বিচার-বুদ্ধি কাজে লাগালেই এ অংশে ভালো করা যাবে। কালেরকণ্ঠ