ভাইবা বোর্ডের অদ্ভুত কিছু প্রশ্ন
ভাইবা বোর্ডের অদ্ভুত কিছু প্রশ্ন যা প্রার্থীদের কনফিউজ করে দেয়। এই রকম ১০টি প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করা হলঃ
১। প্রশ্নঃ কোন মাসে একজন মানুষ সবচেয়ে কম ঘুমায় ?
উত্তরঃ ফেব্রুয়ারি মাস। কারণ এই মাসের দিন সবচেয়ে কম, তাই
স্বাভাবিক ভাবেই এইমাসে কম ঘুমায় একজন।
২। প্রশ্নঃ চীনের মানুষ জাপানের মানুষের থেকে বেশি খায় কেনো ?
উত্তরঃ খুবই সহজ, কারণ জাপানের থেকে চীনের জনসংখ্যা অনেক বেশি।
৩। প্রশ্নঃ পাশাপাশি তিনটি ঘর আছে, তার মধ্যে একটি ঘরে তোমায় ঢুকতে হবে। প্রথম ঘরের ভিতর দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে।
দ্বিতীয় ঘরে বন্দুক হাতে অপেক্ষা করছে একদল হিংস্র ডাকাত,
আর তৃতীয় ঘরে আছে পাঁচটা সিংহ, যারা তিন বছর ধরে কিছুই খায়নি।
তাহলে এবার বলো কোন ঘরটা তোমার জন্য নিরাপদ ?
উত্তরঃ খুবই সোজা। আমার জন্য তৃতীয় ঘরটাই নিরাপদ। কারণ তিন
বছর না খেয়ে সিংহগুলো নিশ্চয়ই আর বেঁচে নেই।
৪। প্রশ্নঃ এভারেস্ট আবিষ্কার হওয়ার আগে পৃথিবীর উচ্চতম শৃঙ্গ কি ছিল ?
উত্তরঃ এভারেস্টই হবে, শুধু তখনে আবিষ্কার হয়নি।
৫। প্রশ্নঃ এমন কি জিনিস যা আমরা খাওয়ার জন্য কিনি, কিন্তু খাওয়া হয়
না ?
উত্তরঃ খাওয়ার প্লেট ।
৬। প্রশ্নঃ মেয়েদের কোন অঙ্গটি আমরা খেতে পারি ?
উত্তরঃ লেডি ফিঙ্গার! লেডি কথাটা থাকলেও লেডি ফিঙ্গার মানে
তো আসলে ঢেঁড়স।
৭। একটি মুরগীর ডিম পাকা ঘরের কংক্রিটের মেঝেতে ফেলা
হল কিন্তু ভাঙলনা। কেন?
উত্তরঃ কংক্রীটের মেঝে এতটাই মজবুত যে সামান্য ডিমের
আঘাতে ভাংবে না।
৮। প্রশ্নঃ একটি গাছের চারটি পাতা আছে। মনে কর, ষাঁড়ে-তিনটে পাতা খেয়ে ফেলেছে, ঐ গাছের পাতার সংখ্যা কত ❓
উত্তর: এখানে ষাঁড়ে বলতে গরুকে বুঝানো হয়েছে, তিনটা পাতা খেয়ে ফেললে বাকি ১টি পাতা আছে।
৯। প্রশ্নঃ নিরা-নব্বই টাকা নিয়ে বাজারে গেল এবং নব্বই টাকার বাজার করলো।
তাহলে, তার কাছে আর কত টাকা আছে?
উত্তর: এখানে নিরা বলতে একজন মেয়েকে বোঝানো হয়েছে,সে নব্বই টাকা নিয়ে গেল, এবং বাজার করল, তার কাছে অবশিষ্ট কোনো টাকা নেই, অর্থাৎ ০।
১০। প্রশ্নঃ একটি কাঁচের গ্লাস হাত থেকে মাটিতে পড়লে, কয়টি টুকরা হতে পারে?
উত্তর:একের অধিক।
আসলে এই ধরণের প্রশ্ন গুলো করা হয় পরীক্ষার্থীর IQ
টেস্ট করার জন্য। সিলেবাসের বাইরে তারা কতটা পারদর্শী...!